What is Overthinking?
প্রয়োজনের অতিরিক্ত ভাবনা জীবন বিষিয়ে দেয়! জানুন মুক্তির উপায়!
একটা উদাহরণ দেওয়া যাক। ধরুন আপনি বাড়ি থেকে বেরিয়েছেন অফিস যাবেন বলে। এবার অফিস যাওয়ার পথে আপনার মনে হল, আপনি যদি বাস না পান, যদি ট্রেন সময়ে না আসে, যদি অফিস ঠিক মতো সময়ে না ঢুকতে পারেন, চাকরিটা থাকবে তো, চাকরি না থাকলে সংসার চলবে কী করে... এভাবে চিন্তার রেলগাড়ি তৈরি করে ফেললেন! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনেকেই এই ভুল করে থাকেন। আর শুধু চাকরির ক্ষেত্রে নয় তাঁরা জীবনের নানা ক্ষেত্রে সমস্যার স্বীকার হতে পারেন বলে জানা যাচ্ছে।
কী ভাবে বেশি ভাবার সমস্যা কমাবেন?
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে অতিরিক্ত চিন্তা করার সমস্যায় ভোগা মানুষের জীবনে দেখা দিতে পারে অনেক জটিলতা। তাঁদের ডায়াবিটিস (Diabetes) থেকে শুরু করে উচ্চ রক্তচাপের (High Blood Pressure) মতো রোগ হতে পারে। পাশাপাশি মনের দিক থেকে ডিপ্রেশন (Depression) বা অবসাদ সহ অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। তাই এই সমস্যা যে করেই হোক দূর করতে হবে। এক্ষেত্রে এই কয়েকটি উপায়ে সমাধান সম্ভব-
১. ভয়কে চিনুন- সব মানুষের ভয় আলাদা। তাই অতিরিক্ত ভাবনার সমস্যা থেকে বেরতে গেলে আপনাকে অবশ্যই নিজের ভয়ের বিষয়টিকে চিনতে হবে। প্রথমত, চেনার চেষ্টা করুন, কোন বিষয়ে আপনার ভয় লাগছে। তারপর পরবর্তী ধাপে এগনো যাবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে অতিরিক্ত চিন্তা করার সমস্যায় ভোগা মানুষের জীবনে দেখা দিতে পারে অনেক জটিলতা। তাঁদের ডায়াবিটিস (Diabetes) থেকে শুরু করে উচ্চ রক্তচাপের (High Blood Pressure) মতো রোগ হতে পারে। পাশাপাশি মনের দিক থেকে ডিপ্রেশন (Depression) বা অবসাদ সহ অন্যান্য সমস্যা হতে পারে। তাই এই সমস্যা যে করেই হোক দূর করতে হবে। এক্ষেত্রে এই কয়েকটি উপায়ে সমাধান সম্ভব-
১. ভয়কে চিনুন- সব মানুষের ভয় আলাদা। তাই অতিরিক্ত ভাবনার সমস্যা থেকে বেরতে গেলে আপনাকে অবশ্যই নিজের ভয়ের বিষয়টিকে চিনতে হবে। প্রথমত, চেনার চেষ্টা করুন, কোন বিষয়ে আপনার ভয় লাগছে। তারপর পরবর্তী ধাপে এগনো যাবে।
২. সবথেকে খারাপ পরিণাম লিখুন- আপনার ভয় আপনি চিনে ফেলেছেন। এবার সেই ভয় থেকে সবথেকে খারাপ কী হতে পারে, তা লিখে নিন। তারপর তা নিজের মনে ঢুকিয়ে নিতে হবে। ধরুন আপনার মনে হল, অফিসে দেরিতে যাওয়ার জন্য চাকরি যেতে পারে। আরে মশাই তা না হয় যাবে। আবার একটা চাকরি ঠিক পেয়ে যাবেন। এ জগতে কোনও কিছুর জন্য কিছু আটকায় না।
৩. ভালো দিক লিখুন- এই ভয়ের পরিণাম থেকে বেশকিছু ভালোদিকও আপনার জীবনে আসতে পারে। যেমন চাকরিতে দেরিতে ঢোকার ভয় থেকে রোজ সময়ে পৌঁছাতে পারেন। এভাবে সময়ে পৌঁছানোর জন্য আপনি পেতে পারেন বছরের শেষ স্বীকৃতি। তাই এই বিষয়টাও নিজের নজরে আনুন এবং লিখে রাখুন।
৩. ভালো দিক লিখুন- এই ভয়ের পরিণাম থেকে বেশকিছু ভালোদিকও আপনার জীবনে আসতে পারে। যেমন চাকরিতে দেরিতে ঢোকার ভয় থেকে রোজ সময়ে পৌঁছাতে পারেন। এভাবে সময়ে পৌঁছানোর জন্য আপনি পেতে পারেন বছরের শেষ স্বীকৃতি। তাই এই বিষয়টাও নিজের নজরে আনুন এবং লিখে রাখুন।
৪. বিশেষজ্ঞের পরামর্শ- অতিরিক্ত ভাবনার সমস্যা থেকে কোনওভাবেই মুক্তি না পেলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। তিনিই আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন। তাই আর চিন্তা নেই।
No comments